কিভাবে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা ইনকাম করব ২০২৪

প্রিয় পাঠক আসসালাম আলাইকুম আশা করি আপনারা সকলেই ভাল আছেন। আমাদের আজকের এই পোস্টে আপনারা জানতে পারবেন কিভাবে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা ইনকাম করব ২০২৪ সম্পর্কে। আপনারা যদি এই সম্পর্কে জানতে আগ্রহী হন তাহলে আমাদের আজকের এই পোস্টটি আপনার জন্য। আমাদের এই পোস্টটি পুরোপুরি পুরন আশা করি ভালো লাগবে এবং আপনি উপকৃত হবেন।

কিভাবে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা ইনকাম করব ২০২৪
প্রিয় পাঠক আমরা আমাদের এই পোস্টে জানানোর চেষ্টা করেছি ফ্রিল্যান্সিং কি এবং ফ্রিল্যান্সিং করে কিভাবে ইনকাম করবো ২০২৪ এই সম্পর্কে আরো নানা তথ্য। আমরা আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা দিয়ে আপনাদেরকে জানানোর চেষ্টা করেছি। তাই আশা করছি আমাদের এই পোস্টটি আপনি পুরোপুরি পড়বেন। আমাদের পুরোপুরি পড়ুন আপনার ভালো লাগবে ইনশাল্লাহ।

ভূমিকা:

বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং একটি ডিমান্ডিং কাজ। কে কাজটি প্রায় বাংলাদেশের সকলেই শিখতে চাচ্ছে। আমাদের এই পোস্টে আপনারা এই ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে নানা তথ্য জানতে পারবেন। ফ্রীলান্সিং হচ্ছে একটি মুক্তি পেশা যা আপনার যখনি ইচ্ছা তখন কাজ করতে পারবেন। আপনার মন চাইলে এটি মূলত এক ধরনের চাকরি কিন্তু তফাৎ হলো এখানে অনেক সুযোগ সুবিধা রয়েছে এবং আপনার নিজ ইচ্ছামতন আপনি যার কাজ করবেন তার কাজ করতে পারবেন। 

এবং কখন কাজ করবেন তা আপনার পড়ে নির্ভর করবে।, আমাদের এই পোস্টটি পুরোপুরি পড়ুন আপনার ক্লিয়ার ধারণা চলে আসবে ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে।

ফ্রিল্যান্সিং কি

ফ্রিল্যান্সিং হলো একটি মুক্ত পেশা যে কাজটি ইন্টারনেটের মাধ্যমে করা হয় এবং এর মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করা যায়। এটি এক ধরনের চাকরির মত কিন্তু এর মধ্যে একটি ভিন্নতা রয়েছে সেটি হল আপনি আপনার স্বাধীন মত যে কোন প্রতিষ্ঠান বা যেকোন ক্লায়েন্টের হয়ে তার চাহিদা মত কাজ পূরণ করে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।
আপনার যখন ইচ্ছা কাজ করতে পারবেন এখানে কোন বিধিনিষেধ নেই। এখানে আপনি আপনার নিজের বেতন নিজেই নির্ধারণ করতে পারবেন। আপনার দক্ষতা কাজে লাগিয়ে এখানে চাইলে আপনারা অনেক টাকা উপার্জন করতে পারবেন।

মোবাইল দিয়ে কি ফ্রিল্যান্সিং করা সম্ভব

এখন আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে মোবাইল দিয়ে কি ফ্রিল্যান্সিং করা সম্ভব এ প্রশ্নের উত্তর হল হ্যাঁ। মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিংয়ের এমনও অনেক কাজ রয়েছে যেগুলো করতে পারবেন। কিন্তু প্রফেশনালি ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ করতে হলে আপনার কম্পিউটার এবং ল্যাপটপের দরকার হবে। ফ্রিল্যান্সিংয়ে এমন অনেক কাজ রয়েছে যেগুলো মোবাইলে মাধ্যমে করে আপনারা ভালো মানের টাকায় করতে পারবেন। 
বর্তমান সময়ে মোবাইলের অনেক নতুন নতুন টেকনোলজি আসার কারণে ফ্রিল্যান্সিংয়ের অনেক কাজ সেগুলোর ভিতরে করা যাই। অনলাইনে এমনও অনেক কাজ রয়েছে যেগুলো মোবাইলের মাধ্যমে আপনারা ভালো মানের ইনকাম করতে পারবেন। এখনকার সময়ে মোবাইল এর মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং এবং আউটসোর্সিং এর কাজও করা যায়।


মোবাইল দিয়ে কি কি ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ করা যায়

এখন আপনাদের মনে প্রশ্ন আসতে পারে মোবাইল দিয়ে কি কি ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ করা যায়। ফ্রিল্যান্সিংয়ের অনেক কাজ রয়েছে যেগুলো মোবাইলের মাধ্যমে আমরা করতে পারি। সেই কাজগুলো নিজে দেয়া হলোঃ

  • গ্রাফিক ডিজাইন
  • ওয়েব ডিজাইন
  • কনটেন্ট রাইটিং
  • ডাটা এন্ট্রি
  • এফিলিট মার্কেটিং
  • ট্রান্সলেট 
আরো ইত্যাদি উপরের দেওয়া এরকম অনেক কাজ রয়েছে যেটি মোবাইল দিয়ে করা সম্ভব। এরকম ফ্রিল্যান্সিং জগতে আরো অনেক কাজ রয়েছে যেগুলো মোবাইলের মাধ্যমে আপনারা খুব সহজে করতে পারবেন। কিন্তু আপনাকে ফ্রিল্যান্সিং করতে হলে ধৈর্য ধরে কাজ করতে হবে তাহলে আপনারা সফলতার মুখ দেখতে পারবেন।

গ্রাফিক ডিজাইন : আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারেন যে মোবাইলের মাধ্যমে কিভাবে গ্রাফিক ডিজাইন এর কাজ করব। আসলে গ্রাফিক্স ডিজাইন এর একটা শুধুমাত্র কাজ নয় গ্রাফিক্স ডিজাইন অনেক ধরনের কাজ রয়েছে যেমন: সোশ্যাল মিডিয়া ডিজাইন, লোগো ডিজাইন, ইউটিউব থাম্বেল ডিজাইন, বিজনেস কার্ড ডিজাইন এবং ইত্যাদি। 

এগুলোর মধ্যে কিছু কিছু কাজ মোবাইলের মাধ্যমে করা যায়। মোবাইলের মাধ্যমে কাজ গ্রাফিক্স ডিজাইন করা যায়। মোবাইলে মাধ্যমে গ্রাফিক ডিজাইনের কাজগুলো আপনারা ইউটিউব এর সার্চ দেই শিখতে পারবেন। মোবাইলে গ্রাফিক ডিজাইন এ কাজ করা যায় এমন কিছু অ্যাপ এর নাম নিচে দেওয়া হলো :
  • Pixelab
  • Canva
  • Adobe Spak
  • Adobe Illustrator Draw
আরো ইত্যাদি ধরনের অসংখ্য টুলস রয়েছে যার মাধ্যমে আপনারা খুব সহজেই গ্রাফিক্স ডিজাইন এর অনেক ধরনের কাজ করতে পারবেন।

ওয়েব ডিজাইন : আপনারা কোডিং জানলেই মোবাইলের মাধ্যমে ওয়েব ডিজাইন করতে পারবেন। আমরা সাধারণত অনেকেই মোবাইল ফোন ব্যবহার করি যা এটি কম্পিউটারের চেয়ে কম নয়। আমরা চাইলে মোবাইলের মাধ্যমেও ওয়েব ডিজাইন খুব সহজেই করতে পারি। প্লে স্টোরে ওয়েব ডিজাইন রিলেটেড অনেক টুলস পেয়ে যাবেন যার মাধ্যমে আপনারা খুব সহজেই ওয়েব ডিজাইন করতে পারবেন।

ওয়েব ডিজাইন করার আগে আপনাকে অল্প শুধু একটু হলো গ্রাফিক ডিজাইনের কাজ জানলে ওয়েব ডিজাইন করতে অনেক সুবিধা হবে। ওয়েব ডিজাইন শিখতে হলে আপনাকে কোডিং বিষয় জানতে হবে।

কনটেন্ট রাইটিং : কন্টেন রাইটিং বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস এ সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি কাজের ভিতর একটি। আপনি কোন বিষয়ে কনটেন্ট লিখলেন তা আপনি অনলাইনে ক্লায়েন্টের কাছে বিক্রি করতে পারবেন। অনলাইনে মার্কেটপ্লেসে আপনি একটি গিগ খুলে রাখবেন এবং ক্লায়েন্ট আপনাকে হায়ার করবে এবং তার যে বিষয়ে কনটেন্ট দরকার সে বিষয়ে আপনার কাছে চাইবে।

এবং আপনি সে কাজটি সম্পন্ন করেন খুব সহজেই টাকা উপার্জন করতে পারবেন। মোবাইলের মাধ্যমে কনটেন্ট রাইটিং করা অনেক সহজ। কিন্তু আপনাকে কনটেন্ট রাইটিং করার আগে ইংলিশ গ্রামার বিষয়ে দক্ষ হতে হবে। কারণ ক্লাইন্ট আপনার কাছে ইংলিশে কনটেন্ট রাইটিং চাইবে। অথবা আপনি নিজের একটি ব্লগার ওয়েবসাইট খুলে সেখানে বাংলা কন্টেন রাইটিং লিখে সেখান থেকেও মাসে লাখ টাকার মত আয় করতে পারবেন।

ডাটা এন্ট্রি : ফ্রিল্যান্সিং কাজের মধ্যে সবথেকে সহজ কাজ হিসেবে ধরা হয় এই ডাটা এন্ট্রিকে।ডাটা এন্ট্রি মানে হল কোন দেশের কোন বিভাগের কোন কিছু প্রতিষ্ঠান বা হসপিটাল, রেস্টুরেন্ট ইত্যাদি সম্পর্কে নানা রকম তথ্য সংগ্রহ করে তা ব্র্যান্ডের কাছে জমা দেওয়া ডাটা
এন্ট্রি অসংখ্য টুলস রয়েছে যার মাধ্যমে খুব সহজেই ডাটা সংগ্রহ করা যায়। মোবাইলের মাধ্যমে
করা যায় এর জন্য আপনাকে google Sheet সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে। আপনারা চাইলে ইউটিউবে অসংখ্য ভিডিও দেখে এই google Sheet সম্পর্কে জানতে পারেন। google Sheet এর
অ্যাপ রয়েছে। প্লে স্টোরে গিয়ে আপনারা সার্চ দিন google Sheet তাহলেই প্রথমেই google Sheet দেখতে পারবেন এবং সেটি ইনস্টল করে ডাটা সংগ্রহ করে ক্লায়েন্টের কাছে জমা দিয়ে ভালো মানের টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং : অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হল একটি ডিজিটাল মার্কেটিং এর অংশ। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মূল কাজই হলো কোন প্রোডাক্ট সম্পর্কে তথ্য গ্রাহককে জানানো এবং তা গ্রাহকের কিনতে উৎসাহিত করা। গ্রাহক যদি তার কথা শুনে সে প্রোডাক্টটি কিনে এর বদলে সেই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার সেই কোম্পানির কাছ থেকে দশ বিশ পার্সেন্ট কমিশন নিয়ে থাকে। এটি খুবই একটি সহজ কাজ খালি আপনার গ্রাহকের সামনে এই প্রোডাক্ট সম্পর্কে কিছুটা প্রশংসা করে তাকে কিনতে আগ্রহী করে তুলতে হবে।

ট্রান্সলেট : আপনি চাইলে কোন ভাষার ট্রান্সলেট করে ইনকাম করতে পারবেন। যেমন কোন ক্লায়েন্ট যদি আপনাকে কোন আরবি ভাষার আর্টিকেল কে ইংলিশ ভাষায় ট্রান্সলেট করতে বলে সকল আপনি সেটা ট্রান্সলেট করে তাকে জমা দিলেই সে ক্লায়েন্টের কাছ থেকে টাকা নিতে পারবেন। আপনারা চাইলে গুগল ডকসের মাধ্যমে খুব সহজেই যেকোনো ভাষার লেখাকে ট্রান্সলেট করেন ইংলিশ ভাষাতে তৈরি করতে পারবেন। 

এর জন্য ইউটিউবে গিয়ে সার্চ করতে পারেন কিভাবে অন্য ভাষার লেখা কে ইংলিশে ট্রান্সলেট করবো গুগল টক্স এ। তাহলেই অসংখ্য ভিডিও পেয়ে যাবেন এবং সেখান থেকে এই ট্রান্সলেট কাজটি শিখতে পারবে

ফ্রিল্যান্সিং করতে কি কি লাগবে

অনেকেরই মনে প্রশ্ন আসতে পারে ফ্রিল্যান্সিং করতে কি কি লাগবে। ফ্রিল্যান্সিং করতে বিশেষ করে কয়েকটি বিষয়ের লক্ষ্য রাখতে হবে সে সম্পর্কে নিচে দেয়া হলো:

ভালো মানের কম্পিউটার অথবা মোবাইলঃ আপনার ফ্রিল্যান্সিং করতে হলে সর্বপ্রথম একটি ভালো ডিভাইস থাকা দরকার যেটিতে আপনি কাজ করেন আরাম পাবেন। তাই ফ্রিল্যান্সিং করার আগে আপনি ভালো একটি ফোন অথবা ডেস্কটপ কম্পিউটার কিনে রাখতে পারেন তাহলে আপনার কাজ করতে অনেক সুবিধা হবে।

নিজের পছন্দমত কাজ নির্বাচন করাঃ ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য আপনাকে এই বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে যে আপনি কোন কাজটি করতে পছন্দ করবেন। আপনার যে কাজটি পছন্দ আপনি সেই কাজটি করবেন। নইলে কাজের পরে আপনার ভালোবাসা থাকবে । কোন কাজ যদি আপনি নিজ ইচ্ছায় করেন সে কাজে প্রতি আপনার ভালোবাসা অটোমেটিক চলে আসবে। তাই ফ্রিল্যান্সিং করার আগে আপনাকে আপনার পছন্দ মতন একটি স্কিল সিলেক্ট করতে হবে এবং তার সম্পর্কে প্রথমে কিছুটা ধারণা নিতে হবে।
ধৈর্য ধরে কাজ করতে হবেঃ ফ্রিল্যান্সিং হল একটি ধৈর্যের কাজ। যে কাজটি আপনি ধৈর্য ধরে করলে সফলতা পাবেন। আর আপনি যদি খুব অল্প সময়েই হাল ছেড়ে দেন তাহলেই ফ্রিল্যান্সিং আপনার জন্য নয়। তাই ফ্রিল্যান্সিং করতে হলে আপনাকে ধৈর্য সহকারে এবং আগ্রহ সহকারে কাজ করতে। আর যে কাজটি করবেন হবে সেই কাজটিতে নিজের সর্বোচ্চ চেষ্টা দিয়ে ভালো করার চেষ্টা করবেন ।

নিজের ওপর বিশ্বাসঃ ফ্রিল্যান্সিং করতে হলে আপনার নিজের উপরে বিশ্বাস থাকতে হবে যে আপনি ফ্রিল্যান্সিংয়ে কাজ করতে পারবেন। নিজের উপরে বিশ্বাস থাকলে আপনার কাজ আরো সহজ হয়ে যাবে। তার জন্য নিজের উপরে গভীর বিশ্বাস রাখুন যে আপনি ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন।

ভালো মানের ইন্টারনেট সংযোগ ব্যবহার করাঃ ফ্রিল্যান্সিং করতে হলে আপনার একটি ভালো ইন্টারনেট সংযোগ প্রয়োজন। এক্ষেত্রে আপনি ওয়াইফাই ব্যবহার করতে পারেন। যেটি খুব স্বল্প খরচেই ব্যবহার করতে পারবেন ।ফ্রিল্যান্সিং করতে হলে একটি ভালো মানের ইন্টারনেট সংযোগ খুবই দরকার।

নতুনদের জন্য সেরা মার্কেটপ্লেস কোনটি

এখন আপনার প্রশ্ন আসতে পারে নতুনদের জন্য সেরা মার্কেটপ্লেস কোনটি। নতুনদের জন্য অনেকগুলো সেরা মার্কেটপ্লেস রয়েছে তা সম্পর্কে নিচে দেয়া হল:

  • নাইনটি নাইন ডিজাইন
  • ফাইবার
  • আপ ওয়ার্ক
  • গুরু ডট কম
  • ফ্রিল্যান্সার ডট কম
  • পিপল পার আওয়ার
  • বিল্যান্সার
ইত্যাদি আরো অনেক মার্কেটপ্লেস রয়েছে যেখানে আপনারা ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ করতে পারবেন। কিন্তু নতুন জন্য ফ্রিল্যান্সার ডটকম ভালো হতে পারে কারণ সেখানে। ক্লাইন্ট কাজ দেয় এবং অনেকে প্রতিযোগিতা করে জমা দেয় এতে কি আপনার প্র্যাকটিসে হবে এবং কাজের অভিজ্ঞতা হবে।

আবার আপনারা চাইলে ফাইবার অথবা আপওয়ার্ক এও কাজ করতে পারেন বা বাকি ফিন্যান্সিং মাল্টিপ্লেক্স গুলোতে কাজ করতে পারেন। আপনার জন্য যেটা ভালো আপনি সেই মার্কেটপ্লেসগুলোতে কাজ করতে পারেন।

শেষ কথা : কিভাবে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা ইনকাম করব ২০২৪

প্রিয় পাঠক এতক্ষণে নিশ্চয়ই আপনারা মোবাইলে ফ্রিল্যান্সিং করা ও জানা তথ্য সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। প্রিয় পাঠক আমরা আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা যে আপনাদেরকে জানানোর চেষ্টা করেছি এ ফ্রিল্যান্সিং ২০২৪ সম্পর্কে। আশাকরি আমাদের এই পোস্টটি পড়ে আপনার ভালো লেগেছে। 

প্রিয় পাঠক আমাদের এই পোস্টটি পড়ে যদি আপনার ভালো লাগে তাহলে আপনার মূল্যবান মতামতটি আমাদের এই কমেন্ট বক্সে জানিয়ে যাবেন এবং আপনাদের আশেপাশে যারা ফ্রিল্যান্সিং করতে আগ্রহী বন্ধুবান্ধব রয়েছে তাদের মাঝে আমাদের এই পোস্টটি বেশি বেশি শেয়ার করুন। এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার আসসালামু আলাইকুম জন্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

কুইক ফাইন লাইন এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url