দুধ খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা কি তা জানুন
প্রিয় পাঠক আসসালামু আলাইকুম আশা করি আপনারা সকলেই ভাল আছেন। আমাদের আজকের এই
পোস্টে আপনারা জানতে পারবেন দুধ খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা কি। আপনি যদি দুধের
উপকারিতা সম্পর্কে জানতে আগ্রহী হন এবং দুধ সম্পর্কে আরো নানা তথ্য জানতে চান
তাহলে আমাদের আজকের এই পোস্টটি আপনার জন্য। আশা করি আপনার আমাদের এই পোস্টটি পড়ে
ভালো লাগবে
আমরা আমাদের আজকের এই পোস্টে আপনাদেরকে জানানোর চেষ্টা করেছি দুধ খাওয়ার
উপকারিতা,রাতে দুধ খাওয়ার উপকারিতা এবং অপকারিতা,সকালে খালি পেটে দুধ খাওয়ার
উপকারিতা এবং অপকারিতা,দুধ খাওয়ার উপযুক্ত সময় কোনটি,কেমন দুধ পান করা উচিত,
অতিরিক্ত দুধ খেলে কি ক্ষতি হবে এবং দুধ খাওয়ার অপকারিতা সম্পর্কে।
আমাদের আজকের এই পোস্টটি পুরোপুরি পড়ুন তাহলে এ সম্পর্কে আপনার ক্লিয়ার ধারণা
চলে আসবে চলুন বিস্তারিত জানা যাক।
দুধ খাওয়ার উপকারিতা
পুষ্টিগুণে ভরপুর এই দুধ। শিশু থেকে শুরু করে বৃদ্ধ পর্যন্ত সবারই প্রতিদিন এক
গ্লাস করে দুধ খাওয়া উচিত। দুধের ভিতর রয়েছে ভিটামিন ডি ক্যালসিয়াম আরো
ইত্যাদি উপাদান যা আমাদের শরীর স্বাস্থ্য কে ভালো রাখতে সাহায্য করে। দুধকে সুপার
ফুড বলে গণ্য করা হয়। এতে রয়েছে প্রয়োজনীয় সকল ভিটামিন এবং খনিজ ইত্যাদি
উপাদান। দুধ আমাদের শরীরের কার্যকর ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
দুধ খাওয়ার ২১টি উপকারিতা সম্পর্কে নিচে দেওয়া হলোঃ
- দুধ আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
- শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব থাকলে তা দূর করে
- দুধ আমাদের শরীরে ক্যান্সারের ঝুঁকি কমিয়ে থাকে।
- দুধের পুষ্টিগণের ভিতরে থাকা ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন ডি আমাদের শরীরের হাড় শক্ত করতে এবং তা ক্ষয় রোধ করতে সাহায্য করে।
- মানসিক চিন্তা এবং চাপ দূর করতে সাহায্য করে।
- আমাদের অনেকেরই রাত্রে ঘুম হয় না এই সমস্যার সমাধান করে দুধ দুধ খেলে প্রতিদিন রাত্রে ভালো ঘুম হয়।
- দুধে রয়েছে এমনও কিছু উপাদান যা আমাদের শরীরের শক্তি যোগায়।
- দুধ আমাদের পেট পরিষ্কার রাখে এবং হজম শক্তির সমস্যা থাকলে হজম শক্তি বৃদ্ধি করে।
- দুধ আমাদের পেটের সমস্যা থাকলে তা ঠিক করে ।
- দুধ আমাদের শরীরের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে থাকে।
- প্রতিদিন দুধ খেলে আমাদের স্কিনের ডার্কনেস দূর করে এবং চেহারার উজ্জলতা বৃদ্ধি করে।
- দুধ আমাদের হার্ট সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
- দূরে থাকা কিছু পুষ্টি গুণ আমাদের স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে
- দুধ আমাদের ক্লান্তি এবং অবসাদ দূর করতে সাহায্য করে
- প্রোটিনের ঘাটতি পূরণ করতে অনেক দুধ অনেক কার্যকর খাবার
- দুধ আমাদের শরীরের ওজন কমাতে সাহায্য করে থাকে।
- দুধ বুক জ্বালাপোড়ার সমস্যা থাকলে তা দূর করতে সাহায্য করে
- রুমনো চামড়া স্বাস্থ্যকর করতে সাহায্য করে থাকবে।
- দুধ আমাদের দাঁত শক্তিশালী করতে সাহায্য করে।
- দুধে থাকা ভিটামিন এবং মিনারেল আমাদের শরীরকে ফিট রাখতে সাহায্য করে এবং মস্তিষ্ককে শান্ত এবং মস্তিষ্ক থেকে মানসিক চাপ দূর করে
- ডায়াবেটিসের সমস্যা থাকলে তা কমাতে সাহায্য করে থাকে এই দুধ।
রাতে দুধ খাওয়ার উপকারিতা এবং অপকারিতা
আমরা অনেকে আছি যাদের মনে প্রশ্ন রাতে দুধ খাওয়ার উপকারিতা - অপকারিতা কি
রয়েছেG রাত্রে দুধ খেলে কি কোন উপকার হবে। এ প্রশ্নের উত্তরে ঘুমানোর আগে দুধ
খেলেন। অনেক উপকারিতা পাবেন। দুধ মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী একটি
খাবার যার ভিতরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম ভিটামিন ডি আরো ইত্যাদি
পুষ্টি যা একটি মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী খাবার।
প্রতিদিন রাত্রে যদি আপনারা ঘুমানোর আগে দুধ খান তাহলে সে কারণে আপনার ওজন বাড়বে
কারণ এক গ্লাস দুধের ভিতরে প্রায় ১২০ ক্যালোরি থাকে যা আমাদের শরীরের ওজন
বাড়াতে সাহায্য করে। অনেক জনের জন্য ভালো আবার অনেক জনের জন্য ভালো নয় কারণ
যারা মোটা মানুষ তাদের আবার রাত্রে দুধ খেলে ওজন বেড়ে যেতে পারে তাই যারা চিকন
তারাই রাতে দুধ খেতে পারে।
বাস্তব অভিজ্ঞতায় জানা গেছে যে রাতে ঘুমানোর আগে হালকা গরম দুধ খেলে ভালো ঘুম
হয়। প্রতি রাত্রে ঘুমানোর আগে যদি আপনারা এক গ্লাস দুধ খান তাহলে আপনার শরীরের
কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ থাকবে দুধে যে প্রোটিন থাকে তা আমাদের শরীরের খারাপ
কোলেস্টেরল কমিয়ে ভালো কোলেস্টেরল এর মাত্রা বাড়ায়। তাছাড়াও রাত্রে ঘুমানোর
আগে দুধ খেলে শরীরের হাড় মজবুত হবে।
বেশিরভাগ নারীর বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তাদের শরীরে অস্টিওআরথ্রারাইটিসের সমস্যা
হয় যদি আপনারা প্রতিদিন রাত্রে ঘুমানোর আগে দুধ পান করেন তাহলে এর এ ধরনের
সমস্যা থেকে বাঁচতে পারবেন। পাশাপাশি অনেকের আবার বাতের ব্যথা থাকে সেটিও ভালো
হবে।
রাত্রে ঘুমানোর আগে হালকা গরম দুধ খেয়ে দেখবেন সকালে উঠে নিজেই দেখতে পারবেন যে
আপনার শরীরের এনার্জি অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। সারাদিন কাজ করতে আপনারা অনেক এনার্জি
পাবেন। প্রতিদিন রাত্রে যদি আপনারা হালকা গরম দুধ খান তাহলে আপনার শরীর এবং
স্বাস্থ্য ভালো থাকবে এবং আপনার ত্বকে আরো উজ্জ্বলিত করে তুলবে।
দুধের ভিতরে থাকা অনেক পুষ্টিগুণ রয়েছে যেমন ভিটামিন বি ১২ যা আমাদের ত্বকের
ইল্যাস্টিসিটি বজায় রাখে এবং আমাদের ত্বক নরম এবং তরতাজা রাখতে সাহায্য করে।
সকালে খালি পেটে দুধ খাওয়ার উপকারিতা এবং অপকারিতা
দুধকে একটি আদর্শ খাবার বলে ভঙ্গ করা হয় কারণ দুধের ভিতরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে
ভিটামিন এবং পুষ্টিগুণ যা একটি মানুষের শরীরকে সুস্থ এবং বৃদ্ধি করতে সাহায্য
করে। দুধ যখনই খাওয়া হোক না কেন তখন তখনই শরীরের জন্য উপকারী। পুষ্টি বিজ্ঞানীরা
জানিয়েছে যে সারাদিন যেকোনো সময় দুধ খাওয়ার চেয়ে সকাল বেলায় খালি পেটে দুধ
খেলে এ থেকে বেশি উপকার মিলবে।
এতে মানুষের শরীরে দুধে উপস্থিত সমস্ত ভিটামিন এবং খনিজ সহ পুষ্টিগুণ উপাদান
সংগৃহীত হবে এছাড়াও সকালে খালি পেটে দুধ খেলে কি কি উপকার আসবে তার সম্পর্কে
নিচে দেয়া হলোঃ
- শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব থাকলে তা দূর হবে
- স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি হবে এবং বুদ্ধি বাড়বে
- যাদের প্রেসার হাই থাকে তাদের প্রেসার কমবে
- ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাবে
- শরীরের শক্তি বৃদ্ধি হবে
- হার্ট সুস্থ রাখতে সাহায্য করবে
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করবে
- শরীরের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করবে
ইত্যাদি আরো উপকার রয়েছে, সকালে খালি পেটে দুধ খেলে। কিন্তু একেবারেই গরম দুধ
পান করা যাবে না হালকা গরম দুধ পান করতে হবে। সকালে খালি পেটে দুধ খেলে আপনার
কোষ্ঠকাঠিন্য ও গ্যাসের সমস্যা হতে পারে এবং আপনার যদি হজম শক্তির সমস্যা থাকে
তবে আপনার কিছু খাওয়ার পরেই খাওয়া উচিত।
দুধ খাওয়ার উপযুক্ত সময় কোনটি
আমরা অনেকে আছি যারা জানতে চাই দুধ খাওয়ার উপযুক্ত সময় কোনটি। সাধারণত আমরা
সকলেই জানি দুধকে সকল পুষ্টিগুণে ভরপুর খাবার হিসেবে বলা হয়। সকালে যদি আপনি
ব্যায়াম করেন ার তাহলে সেক্ষেত্রে আপনি সকালে দুধ পান করুন কারণ দূরে থাকা
প্রোটিন ক্যালসিয়াম যা আপনার হার এবং পেশিকে বৃদ্ধি করতে সাহায্য করবে।
এদিকে আপনি যদি আপনি সকালের নাস্তায় বেশি প্রোটিন পেতে চান তাহলে সকালে দুধ পান
করতে পারেন। যদি আপনার ঘুম আসে না বা ঘুমাতে চাইলে ঘুম আসে না সে ক্ষেত্রে আপনি
রাত্রে ঘুমানোর আগে এক গ্লাস হালকা গরম দুধ পান করতে পারেন কিন্তু খাবার খাওয়ার
প্রায় 40 মিনিট পর এই দুটি পান করবেন।
আবার আপনি যদি সারাদিন কাজ করে ক্লান্ত হয়ে থাকেন তাহলে সেক্ষেত্রে রাতে দুধ পান
করতে পারেন সে ক্ষেত্রে আপনার মাথা ঠান্ডা হবে এবং শরীর শিথিল হবে দুধের মধ্যে
রয়েছে অ্যামাইনো এসিড যা মানুষের মস্তিষ্ক কে শান্ত করে এবং শরীর এর দুর্বলতা
দূর করে।
আবার আয়ুর্বেদিক অভিজ্ঞরা মনে করেন দুধ খাওয়ার উপযুক্ত সময় হল সন্ধ্যার সময়
কারণ এই সময় আমাদের পেটে পর্যাপ্ত পরিমাণ খাবার পুষ্টি থাকে না তাই সে সময় খেলে
আমাদের শরীরে কোন সমস্যা হবে না এবং সঠিকভাবে সকল পোস্ট আমাদের শরীরে প্রবেশ করতে
পারবেন।
কেমন দুধ পান করা উচিত
দুধ সব সময় হালকা গরম করে খাওয়া উচিত এটি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী।
বিশেষজ্ঞদের মতে কাঁচা দুধ কখনো খাওয়া উচিত নয় কারণ কাঁচা দুধের ভিতরে অনেক
ব্যাকটেরিয়া এবং জীবাণু থাকে সে জীবাণুগুলো সব খামার এবং বিভিন্ন জায়গা থেকে
আসে। আমরা যে প্যাকেট কিনে দুধ খায় সে দুধের পাস্তরাইজেশন পদ্ধতি মাধ্যমে সেই
দুধের ব্যাকটেরিয়া দূর করা হয়।
কিন্তু প্যাকেটে দুধ গুলো ফুটে খাওয়া উচিত কারণ পাস্তরাইজেশন পদ্ধতি প্যাকেট
দুধের ভিতরে ১০০ পার্সেন্ট ব্যাকটেরিয়া এবং জীবাণু দূর করতে পারে না। তাই
বিশেষজ্ঞদের মতে দুধ ফুটিয়ে খাওয়া উচিত। খামার থেকে আনা দুধ অথবা প্যাকেট দুধ
দুটোই আপনারা গরম করে খাবেন।
অতিরিক্ত দুধ খেলে কি ক্ষতি হবে
দুধ একটি পুষ্টিকর খাবার যার মধ্যে শরীরের প্রয়োজনীয় সকল পুষ্টিগুণ রয়েছে। কোন
কিছুই অতিরিক্ত খাওয়া উচিত নয়। এতে সমস্যা হতে পারে তেমনি অতিরিক্ত দুধ খাওয়া
উচিত নয় কারণ এর কারণে অনেক রকম সমস্যা হতে পারে। অতিরিক্ত দুধ খেলে কি কি
সমস্যা একাধিক গবেষণায় জানা গিয়েছে হতে পারে তা সম্পর্কে নিচে দেয়া হলোঃ
- অতিরিক্ত দুধ পান করলে আমাদের কোষ্ঠকাঠিন্য এবং পেট সংক্রান্ত রোগ হতে পারে।
- দুধের ভিতর রয়েছে ক্যালসিয়াম যা অতিরিক্ত মানে আমাদের শরীরে পড়লে আমাদের শরীরে হাড় ক্ষয় রোগ হতে পারে।
- বেশি দুধ খেলে আবার শিশুদের এলার্জি চর্ম রোগের মত সমস্যা হতে পারে।
- অতিরিক্ত দুধ খেলে হৃদরোগ জনিত রোগের সম্ভাবনা বেড়ে যেতে পারে।
- আবার অতিরিক্ত দুধ খেলে আপনার হজম প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত হতে পারে
- অতিরিক্ত দুধ খেলে আপনার গ্যাসের স্টিকের মত সমস্যা হতে পারে
দুধ খাওয়ার অপকারিতা
দুধ একটি পুষ্টিকর খাবার যার যেটি আমাদের শরীর এবং স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী
হলো মানুষের যাদের দুধের সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য দুধ খাওয়া ঠিক নয়।. কি হলে
দুধ খাওয়াও ঠিক নয় তা সম্পর্কে নিচে দেয়া হলোঃ
- যাদের শরীরে দুধ খাওয়াতে এলার্জি রয়েছে বা দুধ খেলে এলার্জির মত সমস্যা দেখা দেয় তারা সর্বদা দুধ থেকে দূরে থাকুন।
- আবার কারো যদি কিডনিতে পাথর হয়ে থাকে সে ব্যাপারে দুধ না হওয়া উচিত কারণ কিডনির পাথরের একটি উপাদান হচ্ছে ক্যালসিয়াম এবং আপনি যদি প্রচুর পরিমাণে দুধ খান এবং তা থেকে ক্যালসিয়াম হলে আপনার কিডনির পাথর বেড়ে যেতে পারে। তাই যাদের কিডনিতে পাথর রয়েছে তারা দুধ খাবেন না।
- কারো শরীরে যদি ল্যাক্টেজ নামক এঞ্জাইমের অভাব থেকে তাকে তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনারা দুধ খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন>
- আবার যাদের পেটে অপারেশন করা হয়েছে তাদের শরীর পুরোপুরি সুস্থ না হওয়া পর্যন্ত দুধ খাওয়া চলবে না।
- যাদের শরীরে আইরন বা লোহার অভাব থাকার কারণে প্রতিদিন আয়রন ট্যাবলেট খাচ্ছেন তাদের দুধ খাওয়া উচিত নয় এতে সমস্যা হতে পারে।
শেষ কথাঃ দুধ খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা কি
প্রিয় পাঠক এতক্ষণে নিশ্চয়ই আপনারা ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন এই দুধ খাওয়ার
উপকারিতা এবং অপকারিতা সম্পর্কে। আমরা আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা দিয়ে আপনাদেরকে এই
দুধ পান করা সম্পর্কে বিস্তারিত অনেক কিছু জানানোর চেষ্টা করেছেন। তাই আমাদের
আজকের এই পোষ্টটি পড়ে যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনার মূল্যবান মতামতটি
আমাদের কমেন্ট বক্সে জানিয়ে দেবেন এবং আমাদের আজকের এই পোস্টটি আপনার
বন্ধুবান্ধবদের মাঝে শেয়ার করবেন। এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
কুইক ফাইন লাইন এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url